ঢাকার আশেপাশের সেরা ৮টি রিসোর্ট । The Best 8 Resort near of Dhaka City

ঢাকার আশেপাশের সেরা ৮টি রিসোর্ট । The Best 8 Resort near of Dhaka City
একটি রিসোর্ট । ছবি- সংগৃহীত
 সমস্ত ব্যস্ততার মাঝে একটু ছুটি মিললেই কোথায় ঘুরতে যাবেন তা নিয়ে পরিকল্পনার শেষ নেই। যানজট এড়িয়ে কম দূরত্বে যদি কোথাও যাওয়া যায় তাহলে তো কথাই নেই। এ কারণে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে ঢাকার আসেপাশের রিসোর্টগুলো।

আজ আমরা জানবো ঢাকার আসেপাশের সেরা ৮টি রিসোর্ট সম্পর্কে। একদিন সময় করে পরিবার নিয়ে কমখরচে ঘুরে আসতে পারেন এসব রিসোর্ট থেকে। মিশে যেতে পারেন প্রকৃতির সঙ্গে। নিচে বিস্তারিত জেনে নেই সেরা ৮টি রিসোর্ট সম্পর্কে

ঢাকার আশেপাশের সেরা  ৮টি রিসোর্ট
১। ভাওয়াল রিসোর্ট
সবুজে পরিবেষ্টিত ভাওয়াল রিসোর্টে যেমন খুঁজে পাওয়া যাবে মনের প্রশান্তি, তেমনই পাওয়া যাবে জীবনকে একটু উপভোগ করার সুযোগ। এখানকার প্রধান আকর্ষণ বললে প্রথমেই সুবিশাল সুইমিংপুলের কথা আসবে! পুরো রিসোর্টের মাঝ দিয়ে এত দারুণভাবে সুইমিংপুল নির্মাণ করা হয়েছে, যেখানে সারাদিন কাটিয়ে দেয়া যাবে।
ঢাকার আশেপাশের সেরা ৮টি রিসোর্ট । The Best 8 Resort near of Dhaka City
ভাওয়াল রিসোর্ট । ছবি- সংগৃহীত
গাজীপুরের মির্জাপুর ইউনিয়নের নলজানি গ্রামে প্রায় ৬৫ একর জমির উপর এই রিসোর্ট অবস্থিত। সুইমিংপুল ছাড়াও রয়েছে সাইক্লিং, লন টেনিস, ব্যাডমিন্টন, বিলিয়ার্ড, জিমনেশিয়াম, স্পা এবং বারবিকিউ জোন। বিস্তারিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন ০১৮৭১০০৪০০৭ নাম্বারে। অথবা এখানে ভিজিট করুন

২। দ্য বেজ ক্যাম্প বাংলাদেশ
গাজীপুরের রাজেন্দ্রপুর চৌরাস্তায় অবস্থিত প্রথম আউটডোর অ্যাক্টিভিটি ক্যাম্প দ্যা বেজ ক্যাম্প বাংলাদেশ (The Base Camp, Bangladesh) । এখানে প্রকৃতির সান্নিধ্য উপভোগ করার পাশাপাশি জয়েন করতে পারবেন বিভিন্ন অ্যাডভেঞ্চারমূলক কার্যক্রমে।
ঢাকার আশেপাশের সেরা ৮টি রিসোর্ট । The Best 8 Resort near of Dhaka City
দ্যা বেজ ক্যাম্প বাংলাদেশ  ছবি- সংগৃহীত

রিসোর্ট বলতেই আরাম-আয়েশে ছুটির দিন কাটানোর যে চিত্র আমাদের সামনে ফুটে ওঠে গাজীপুরে অবস্থিত দ্যা বেস ক্যাম্প তার থেকে সম্পূর্ণ ভিন্নই বলতে গেলে। ভেতরে প্রবেশ করতেই চোখে পড়বে আগত অতিথিদের পার্ক করা গাড়ির সারি। সামনে লেপটে থাকা সবুজ ঘাসে ছাওয়া খোলা মাঠ, তাতে কেউ ক্রিকেট খেলছে, কেউ তীর ছুড়ছে। আবার হয়তো দেখবেন দল বেঁধে হাঁস হেঁটে যাচ্ছে। শিশুদের কেউ বা ব্যস্ত বল ছোঁড়াছুড়িতে, কেউবা চালাচ্ছে সাইকেল। শারীরিক সমস্যা ও সুস্থতার কথা বিবেচনায় রেখে ইন্সট্রাকটরদের দিকনির্দেশনার ও পিটির মাধ্যমে শুরু হয় বিভিন্ন অ্যাডভেঞ্চার মূলক কার্যক্রমের ।

‘অন গ্রাউন্ড’ অ্যাক্টিভিটি গুলো হচ্ছে সাইক্লিং, মাঙ্কি পাস, টায়ার পাস, টায়ার স্যান্ডউইচ, জিপ লাইন, রোপ ট্রেঞ্চ, রোপ ওয়াক, বোটিং, কায়াকিং, ফুটবল, আর্চারি, ক্রিকেট, ব্যাডমিন্টন, সাইক্লিংয়ের ব্যবস্থা। ‘অন ট্রি’ অ্যাডভেঞ্চার গুলো মোটামুটি কঠিন । দ্য বেজ ক্যাম্পে শীতলতা পাওয়ার জন্য রয়েছে সুইমিংপুল। যেখানে ইচ্ছামত লাফালাফি করতে পারবেন মনের আনন্দে। স্কুলের বাচ্চাদের জন্য রয়েছে স্পেশাল জোন ও আলাদা প্যাকেজ।

দ্য বেজ ক্যাম্পে বনে ট্রেকিংসহ পুকুরে মাছ ধরারও ব্যবস্থা রয়েছে। এছাড়াও রাতে তাঁবুতে থাকার ব্যবস্থা রয়েছে, কমপক্ষে ২০ জন থাকা যায় আছে এমন তাঁবু। যারা একান্তই তাঁবুতে থাকতে চান না, তাদের জন্য বাংলো বাড়ি তো আছেই। তাঁবুর পাশেই চলে ক্যাম্পফায়ার উৎসব, বারবিকিউ পার্টি। শীতের রাতে ব্যাডমিন্টন খেলা যেমন চলে, ঠিক তেমনি দিনে আবার চলে ক্রিকেট, ফুটবল, ফ্রিসবি, টেবিল টেনিস, ক্যারাম ও আর্চারি।

বনভোজনও হয় এখানে। ডুপ্লেক্স বাংলোবাড়ির দোতলায় রয়েছে, আবার ৭০ জন ধারণক্ষমতা সম্পন্ন সম্মেলন কক্ষ। আছে ২৪ ঘণ্টা জেনারেটর সুবিধা। থাকার ব্যবস্থা ও খরচ পরবে এসির এটাচ বাথরুম সহ সিঙ্গেল রুম ভাড়া পড়বে ২৫০০ টাকা এবং ডাবল রুম ৩৫০০ টাকা। তাছাড়া তাবুতে থকতে চাইলে ডাবল বেড ভাড়া পড়বে ২৫০০ টাকা। আরো বিস্তারিত এখানে ভিজিট করুন আথবা যোগাযোগ করুন 01995-333 111, 01952-777 999, 01942-777 999।

৩। গ্রিনটেক রিসোর্ট
২০১০ সালে গাজীপুর জেলার ভবানীপুরে গ্রামে প্রায় ৬ একর জায়গা নিয়ে অবস্থিত গ্রীনটেক রিসোর্ট। ঢাকা থেকে প্রায় এর দুরত্ত প্রায় ৫৬ কিলোমিটার।এটি গাজীপুরের নিভৃত গ্রাম ভবানীপুরের গ্রামীণ পরিবেশে গড়ে তোলা হয়েছে। 
গ্রীনটেক রিসোর্ট। ছবি- সংগৃহীত
এই রিসোর্টের বিশেষ আকর্ষণ হচ্ছে পানির উপর কাঠের মাচার কটেজ, সুইমিংপুল, পুকুরে মাছ ধরার ব্যবস্থা। এখানে রয়েছে ৭৩টি রুম, একটি অডিটেরিয়াম, দুটি কনফরেন্স রুম, দুটি ডায়নিং হল ইত্যাদি। সম্পূর্ণ শীতাতাপ নিয়ন্ত্রিত ইনডোর, আউটডোর গেমের সকল সুবিধা। পুরো রিসোর্টটি রয়েছে ওয়াই ফাই সংযোগ। এখানে সর্বনিম্ন তিন হাজার থেকে সর্বচ্চো দশ হাজার টাকা পর্যন্ত রুম ভাড়া পাওয়া যায়। বুকিং এর জন্য যোগাযোগ করতে পারেন। 
হোটেল রেডিয়াল প্যালেস,রোড-৮, ব্লক-সি,বনানী, ঢাকা।ফোন: ০১৭৩৬৮৯৬৬৬১, ০১৬৩৬৯৯৯৩৩৩ www.greentech-resort.com

৪। সারাহ রিসোর্ট
ঢাকার কাছে পরিবার নিয়ে আনন্দময় সময় কাটাতে পারেন সারাহ রিসোর্টে। গাজীপুরের রাজাবাড়িতে ২০০ বিঘাজুড়ে নির্মিত এই সারাহ রিসোর্ট।
ঢাকার আশেপাশের সেরা ৮টি রিসোর্ট । The Best 8 Resort near of Dhaka City
সারাহ রিসোর্ট । ছবি- সংগৃহীত
সারাহ রিসোর্টে আছে ৬টি বাংলো, ওয়াটার লজ, বিশাল পুকুর, রাজা ভিউ টাওয়ার, সুইমিং পুল, ৯ডি মুভি থিয়েটার, ভিআর গেমস, মিনি বার, জিম, জাকোজি, মাড হাউস, কিডস জোন, ইনডোর ও আউটডোর গেম, কায়াকিং, বোট রাইডিং, সাইকেল রাইডিং, মিনি চিড়িয়াখানা ইত্যাদি।
জন্মদিন, বিবাহবার্ষিকী, পিকনিক ও যেকোনো ধরনের সভা-সেমিনার আয়োজন করা যায় সারাহ রিসোর্টে। ক্যাটাগরি অনুযায়ী থাকার জন্য সারাহ রিসোর্টে খরচ করতে হবে ১০ থেকে ৭০ হাজার টাকা পর্যন্ত। বিস্তারিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন ০১৯৮০০০৩০০০ নাম্বারে অথবা এখানে ক্লিক করুন 

৫। আনন্দ_রিসোর্ট
গাজীপুরের কালিয়াকৈরের পরিচিত রিসোর্ট হলো ‘আনন্দ’। আনন্দ রিসোর্টটি নামের সঙ্গে বেশ আবেগের মিল রেখেছে। আনন্দদানের সব উপকরণই এখানে জোগাড় করার চেষ্টা করা হয়েছে। শুধু চোখে দেখে নয়, বরং বিভিন্ন খেলার রাইডে চড়ে আনন্দের দেখা মিলবে এখানে। বিলঘেঁষা 
এই আনন্দ রিসোর্টের বৈশিষ্ট্য হলো, এখানে সরাসরি বিল থেকে মাছ শিকারের ব্যবস্থা রয়েছে।
ঢাকার আশেপাশের সেরা ৮টি রিসোর্ট । The Best 8 Resort near of Dhaka City
আনন্দ রিসোর্ট । ছবি- সংগৃহীত
মাছ শিকারিদের জন্য এই সুযোগ অবশ্যই বাড়তি পাওনা। ছিপ ফেলে মাছের জন্য অপেক্ষায় কাটবে সময়। এ ছাড়া রয়েছে ছোটদের খেলার নানা উপকরণ। একটি সুইমিং রয়েছে। ৪২ বিঘা উঁচু-নিচু টিলা ভূমিতে গড়ে তোলা হয় আনন্দ রিসোর্ট। কালিয়াকৈরের সিনাবহের তালতলি এলাকায় এর অবস্থান। বিভিন্ন প্রজাতির ফলজ গাছ ও ৬টি কটেজ রয়েছে এখানে। ভাড়া : কটেজগুলোর প্রতিকক্ষ ২৪ ঘণ্টার ভাড়া ৩ হাজার থেকে ১০ হাজার টাকা। পিকনিক বা বিভিন্ন অনুষ্ঠানের জন্য ভাড়া পড়বে ৭০ হাজার থেকে এক লাখ টাকা। আরো বিস্তারিত তথ্যের জন্য যোগাযোগঃ ০৯৬৮৯১১১৯৯৯, ০১৬৩৬৯৯৯৩৩৩, অথবা এখানে ক্লিক করুন

৬। মাওয়া রিসোর্ট
ঢাকা থেকে মাত্র ৩৮ কিলোমিটার দক্ষিণে বিক্রমপুরের লৌহজং উপজেলার মাওয়া ১নং ফেরিঘাট হতে সামান্য দক্ষিণে মাওয়া-ভাগ্যকুল রাস্তার কান্দিপাড়া গ্রামে নির্মিত এ রিসোর্ট সেন্টারটি যেন প্রকৃতির নৈসর্গিক সৌন্দর্যম-িত একটি অন্য রকম পর্যটন কেন্দ্র।। দীঘিতে রয়েছে দুটি বাঁধানো পাকা ঘাট। দীঘিতে ঘুরে বেড়াতে রয়েছে আধুনিক বোট। দীঘির পার ধরে বাম দিকে এগিয়ে গিয়ে আবার ডানে গেলে হাতের বামে পড়বে একটি ক্যাফেটেরিয়া। 
ঢাকার আশেপাশের সেরা ৮টি রিসোর্ট । The Best 8 Resort near of Dhaka City
মাওয়া রিসোর্ট । ছবি- সংগৃহীত
পর্যটকদের চাহিদামতো খাবার পাওয়া যায় এ ক্যাফেটেরিয়ায়। পুকুরের পূর্ব প্রান্তে পর্যটকদের থাকার জন্য রয়েছে সারি সারি বেশ কয়েকটি কটেজ। এখানে থাকার জন্য মোট ১১টি কটেজ রয়েছে। ৫টি সিঙ্গেল ৪টি ডাবল ও একটি সুইট রয়েছে এখানে। তবে কটেজে যাবার সময় সাদা আর সবুজ রঙের কাঠের পুলটি পর্যটন কেন্দ্রটির সৌন্দর্য আরও বাড়িয়ে দিয়েছে।

পিকনিক ও ছবির শূটিং করার জন্যও এটি হতে পারে একটি অনন্য স্থান। রিসোর্টের কটেজগুলো ইটের দেয়ালে তৈরি করা হলেও এতে ছাদ না দিয়ে গ্রামের স্বাদ দিতে গোলপাতা দিয়ে তৈরি করা হয়েছে চাল। বাঁশের চটা দিয়ে নানান আলপনা তৈরি করা সিলিং পর্যটকদের মন কেড়ে নেবে। ভেতরে আধুনিক আসবাবপত্র, বাথরুম আর টাইলসের মেঝে দেখে মনে হয় এ যেন কোন ফাইভ স্টার হোটেল। আরো বিস্তারিত তথ্যের জন্য এখানে ক্লিক করুন
 
৭। পদ্মা_রিসোর্ট
ছুটির দিন কিংবা ঈদের বন্ধ ছাড়া বুকিং না করে গেলেও সাধারণত কটেজ খালি পাওয়া যায়। বুকিংয়ের জন্য পদ্মা রিসোর্টের নিজস্ব ওয়েবসাইটে সব তথ্য পাওয়া যাবে। রিসোর্ট যদি শুধু দিনের বেলা ভাড়া করতে চান, তাহলে সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ছয়টা পর্যন্ত থাকতে পারবেন এবং সেক্ষেত্রে ভাড়া লাগবে ২৩০০ টাকা। 
আর যদি দিনসহ রাতও কাটাতে চান, তাহলে ভাড়া লাগবে ৩৪০০ টাকা।
ঢাকার আশেপাশের সেরা ৮টি রিসোর্ট । The Best 8 Resort near of Dhaka City
পদ্মা রিসোর্ট । ছবি- সংগৃহীত
এখানে মোট ১৬টি কটেজ। এই কটেজগুলোই মূল আকর্ষণের জায়গা। নদীর পাড় ঘেঁষে গড়ে ওঠা কটেজগুলোতে বেশ আরামদায়ক এবং নিরিবিলি সময় কাটাতে পারবেন।কটেজগুলোর নামকরণও করা হয়েছে বেশ সুন্দরভাবে। ১২টি কটেজের নাম রাখা হয়েছে বাংলা বছরের ১২টি মাসের নামানুসারে। আর বাকি চারটির নাম নেওয়া হয়েছে চারটি ঋতু থেকে। যদি ভরা বর্ষায় আসেন তাহলে কটেজগুলোর সামনে পানি টলটল করবে। এর ওপর কাঠের তৈরি রাস্তা দিয়ে হাঁটাচলা করতে হয়। মনে হয় কটেজগুলো যেন ভেসে আছে পানিতে। আরো বিস্তারিত তথ্যের জন্য যোগাযোগঃ ফোনঃ ০১৭৩৭৪৫৮৮৬৬,০১৬৮৯৭৭৭৪৪৪, ০১৬৩৬৯৯৯৩৩৩ অথবা এখানে ভিজিট করুন

৮। মেঘনা ভিলেজ হলিডে রিসোর্ট
নামের সঙ্গেই যেহেতু “ভিলেজ” যুক্ত অতএব এই রিসোর্ট গ্রামের মতোই সবুজ শ্যামল হবে, এটাই স্বাভাবিক। আসলেও তাই। মেঘনা রিসোর্ট ভিলেজের অবস্থান মুন্সীগঞ্জ জেলার গজারিয়া উপজেলায়। যা মেঘনা ব্রিজ থেকে এক কিলোমিটার দূরে। এখানে অবকাশ যাপনকারীদের জন্য রয়েছে থাকা-খাওয়া এবং বিনোদনের সব ব্যবস্থা। এখানে রয়েছে এসি-ননএসি উভয় প্রকার।
আর এখানকার প্রতিটি ঘর একটু ভিন্নভাবে তৈরি করা হয়েছে, যা দেখতে অনেকটাই নেপালি কটেজের মতো। এখানে রয়েছে একটি বড় সবুজ মাঠ। যেখানে ইচ্ছে করলেই খেলাধুলায় মেতে ওঠা যায়। রয়েছে ফুটবল, ক্রিকেট, ব্যাডমিন্টনসহ প্রচলিত বিভিন্ন খেলার সামগ্রী। এখানে যে খাবার পরিবেশন করা হয় সেসব খাবারে ঘরোয়া স্বাদ পাওয়া যাবে নিঃসন্দেহে। রাতের বেলা আরাম কেদারায় বসে চাঁদনী দেখতে চাইলে সেই ব্যবস্থাও রয়েছে। বিশেষ করে জায়গাটি যেহেতু খোলামেলা তাই আকাশ কিংবা চাঁদ দেখা যায় সহজেই। আরো বিস্তারিত তথ্যের জন্য যোগাযোগঃ ০১৭৩৭৪৫৮৮৬৬, ০১৬৩২৫৫৫৩৩৩ অথবা এখানে ভিজিট করুন 




Next Post Previous Post