ঢাকার কাছেই সেরা কয়েকটি বনভোজন কেন্দ্র । Best Picnic Spot near of Dhaka City.

ঢাকার কাছেই সেরা কয়েকটি বনভোজন কেন্দ্র । Best Picnic Spot near of Dhaka City.
একটি রিসোর্ট । ছবি- সংগৃহীত

নাগরিক জীবনের কর্মব্যস্ততার ভীড়ে অল্প সময়ের অবসরে চিত্তবিনোদনের সুযোগ তৈরি করার উদ্দেশ্যে বিভিন্ন বিনোদনের পার্ক গড়ে তোলা হয়েছে। সমস্ত ব্যস্ততার মাঝে একটু ছুটি মিললেই কোথায় ঘুরতে যাবেন তা নিয়ে পরিকল্পনার শেষ নেই। যানজট এড়িয়ে কম দূরত্বে যদি কোথাও যাওয়া যায় তাহলে তো কথাই নেই। এ কারণে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে ঢাকার আসেপাশের বিনোদন কেন্দ্রগুলো। স্কুল, কলেজ বা অফিস-আদালত যে যেখানেই কর্ম ব্যস্ততার মাঝে সময় পার করেন। সমস্ত ব্যস্ততার মাঝে একটু ছুটি মিললেই যেন আমরা পরিকল্পনার করি বাচ্চাদের বা পরিবার নিয়ে কাছেই কোথাও ঘুরে আসা যায়।

তেমনি ভাবে স্কুল, কলেজ শিক্ষাথীদের নিয়ে বনভোজনে যাওয়ার নানা পরিকল্পনার করেন স্কুল, কলেজের শিক্ষকেরা। কোথায় যাবেন, কোথায় ভালো জায়গা এ নিয়ে দ্বিধা পড়েন অনেকেই। তাই আজ আমরা জানবো ঢাকার আসেপাশের সেরা কয়েকটি বনভোজন কেন্দ্রের নাম, এর পরিচিতি সহ বিস্তারিত।

উৎসব পিকনিক স্পট গাজীপুর
ঢাকা থেকে প্রায় ৫০ কিলোমিটার দূরে ঢাকা-ময়মনসিংহ সড়কের হোতাপাড়ার কাছেই এ বনভোজন কেন্দ্রটি। উৎসব পিকনিক স্পটে আছে খোলা চত্বর, কয়েকটি কটেজ ও ট্রি হাউজ। ঢাকার ফুলবাড়িয়া থেকে শ্রাবণ পরিবহনে এসে নামতে হবে হোতাপাড়া বাসস্ট্যান্ডে। ভাড়া ৩৫ টাকা। সেখান থেকে রিকশায় দশ টাকা ভাড়া উৎসব পিকনিক স্পট পর্যন্ত। যোগাযোগ:০১৭১৩০৪৪৫৯১, ৮৬২৬৩৭৬

আপন ভুবন রিসোর্ট এবং পিকনিক স্পট, পুবাইল গাজীপুর
ঢাকার পাশেই গাজীপুর জেলার পুবাইল কলেজগেটে অবস্থিত তেমনি একটি বেসরকারি বিনোদন পর্যটন কেন্দ্র আপন ভুবন রিসোর্ট এবং শুটিং স্পট । টঙ্গী থেকে এর দূরত্ব ৮ কিলোমিটার। পরিবারের সবাইকে নিয়ে কিংবা অফিস বা সংগঠনের দিনব্যাপী পিকনিক বা বনভোজনে এখানে আসা যেতে পারে অনায়াসে। এই রিসোর্টের অন্যতম আকর্ষণ হলো জলাশয়ের ওপর নির্মিত অপরূপ সৌন্দর্যমণ্ডিত ঝুলন্ত সাঁকো আর এর পিলার ও বেলকনিতে খোঁদাই করা বিভিন্ন কারুকাজ- যা আগত দর্শনার্থীদের মুগ্ধ করে। বিশাল এক জলাশয়ের মাঝখানে ঝুলন্ত সাঁকো থাকায় দর্শনার্থীদের আকৃষ্ট করে বেশি।বিস্তীর্ণ এলাকাজুড়ে সবুজের সমারোহ আপনাকে মুগ্ধ করবেই।
যোগাযোগ: ০১৭৩৬৮৯৬৬৬১, ০১৮৭৩১১১৯৯৯, ০১৬৩৬৯৯৯৩৩৩
ওয়েব সাইটঃ http://www.aponbhubonresort.com

পুষ্পদাম পিকনিক স্পট গাজীপুর
ঢাকা থেকে ৫৫ কিলোমিটার দূরে গাজীপুর জেলার বাঘের বাজারে পুষ্পদাম অবস্থিত। এখানে বিশাল পরিসরে রয়েছে দেশি-বিদেশি বাহারি গাছের সমাহার। প্রবেশপথেই রয়েছে বিশাল দেবদারু গাছের সারি। এ পথ পেরিয়ে একটু ভেতরে ঢুকলেই রয়েছে ফুলে ফুলে ঘেরা কয়েকটি কটেজ। এখানে রয়েছে বিশাল খেলার মাঠ, কৃত্রিম লেক, ঝরনা ও সুইমিংপুল। পর্যাপ্ত রান্নাঘর, টয়লেট ছাড়াও এখানে আছে একই সাথে এক হাজার লোকের খাবারের জায়গা। যোগাযোগ :০১৮১৯২১৬১৫৭।http://pushpadumresort.com

ড্রিম_স্কয়ার গাজীপুর
গাজীপুরের মাওনার অজহিরচালা গ্রামে ‘ড্রিম স্কয়ার’ নামে বিশালাকৃতির বেসরকারি রিসোর্ট রয়েছে। ১২০ বিঘা জমির ওপর নির্মিত বিভিন্ন প্রজাতির ফলজ, বনজ ও ঔষধি গাছের সমন্বয়ে গড়ে উঠেছে ড্রিম স্কয়ার রিসোর্ট। এর প্রধান আকর্ষণ বিস্তীর্ণ এলাকাজুড়ে সবুজের সমারোহ। ড্রিম স্কয়ারের আকর্ষণীয় স্থানের মধ্যে রয়েছে তেলের ঘানি, ডেইরি ফার্ম, মৎস্য হ্যাচারি, কম্পোস্ট সার প্লান্ট, বায়োগ্যাস প্লান্ট। ড্রিম স্কয়ারের আলাদা বৈশিষ্ট্য হলো রেস্টুরেন্টের খাবারের সবজি এর ভেতরেই চাষাবাদকৃত, যা সম্পূর্ণ সার ও কীটনাশকমুক্ত। রয়েছে প্রাকৃতিকভাবে গড়ে ওঠা বিশালাকৃতির কয়েকটি লেক। রয়েছে ১৬টি ছোট-বড় পুকুর। ভেতরে সবুজে বেষ্টিত বাগানের মাঝখানে রয়েছে জাতীয় মাছ ইলিশের দুটি প্রতিকৃতি। আর বিভিন্ন গাছে রয়েছে বানরের প্রতিকৃতি।

এখানে নানান প্রজাতির পাখির অভয়াশ্রম রয়েছে। ড্রিম স্কয়ারে প্রতি বছর শীতের সময় অতিথি পাখির মেলা বসে। আছে একটি রেস্টুরেন্ট, রয়েছে ওয়াই-ফাই সুবিধা। এখানে সবচেয়ে বেশি বিদেশি পর্যটকদের আনাগোনা। ফোনঃ, ০১৬৩৬৯৯৯৩৩৩,০১৮৭৩১১১৯৯৯, ০৯৬৮৯১১১৯৯৯
http://www.dreamsquareresort.com

নুহাশপল্লী গাজীপুর
জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক ও চলচ্চিত্র নির্মাতা হুমায়ূন আহমেদের বাগানবাড়ি ও শুটিং স্পট। প্রায় ৯০ বিঘা জায়গা নিয়ে এই নন্দন কাননে আছে একটি ছোট আকারের চিড়িয়াখানা, শান বাঁধানো ঘাটসহ একটি বিশাল পুকুর, দৃষ্টিনন্দন কটেজ, ট্রি হাউস বা গাছবাড়িসহ আরো অনেক আয়োজন। নুহাশ পলস্নীর ভেতরের বিশেষ আকর্ষণ হলো_এর ঔষধি গাছের বাগান। এত সমৃদ্ধ ঔষধি বাগান এদেশে বিরল। সবমিলিয়ে নুহাশপলস্নী একটি ছবির মতো সাজানো-গোছানো এক প্রান্তর, যেখানে গেলে ভালো লাগবে সবার। ডিসেম্বর, জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি এই তিনমাস বনভোজনের অনুমতি মেলে নুহাশপলস্নীতে। যোগাযোগ:০১৬৩৬৯৯৯৩৩৩,

রাঙ্গামাটি_ওয়াটার_ফ্রন্ট_রিসোর্ট গাজীপুর
গাজীপুরের চন্দ্রায় অবস্থিত আরেকটি রিসোর্ট ও বনভোজন কেন্দ্র রাঙ্গামাটি। এখানে আছে বনভোজন কেন্দ্র, লেকে মাছ ধরা ও বেড়ানোর ব্যবস্থা এবং কটেজে অবকাশ যাপনের ব্যবস্থা। ফোনঃ০১৮১১৪১৪০৭৪,০১৯১৯৩১৮০০৯ । ওয়েব সাইটঃ www.rangamatiwaterfront.com

হ্যাপি ডে_ইনন : গাজীপুর
ভাওয়াল জাতীয় উদ্যানের ঠিক বিপরীত দিকে রয়েছে বেসরকারি এ পিকনিক স্পট। উন্নতমানের হলরুম, আবাসিক রুমসহ দেশীয়, থাই, চায়নিজ খাদ্যের ব্যবস্থা রয়েছে পিকনিকের জন্য। পিকনিকের আয়োজন করে গাজীপুরের এই সবুজ বনে হারিয়ে যেতে কে না চায়। ফোনঃ০১৯৩৯-০৪৭৫৮৬-৮

অঙ্গনা: গাজীপুর
গাজীপুরের সুর্য্যনারায়নপুর, কাপাসিয়া থানায় অবস্থিত অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি হওয়ায় এই রিসোর্টের নামকরণ করা হয়েছে ‘অঙ্গনা’। গ্রামীণ সৌন্দর্যের বেসরকারি রিসোর্টস অঙ্গনার মালিক উপমহাদেশের জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী রুনা লায়লার ভাই সৈয়দ আলী মুরাদ ২০০৪ সালে ১৮ বিঘা জমির ওপর এটি নির্মাণ করেন। যার অবস্থান গাজীপুরের কাপাসিয়ার সূর্যনারায়ণপুর গ্রামে। নগর জীবনে একাধারে চলতে চলতে ক্লান্তি এসে যায় মনে। আর এই ক্লান্তি দূর করতে রাজধানীর অদূরে কাপাসিয়ার সূর্যনারায়ণপুর গ্রামে গড়ে তোলা হয়েছে বেসরকারি এই রিসোর্ট ‘অঙ্গনা’ বাকী জানতে ওয়েবসাইট ভিসিট করুন- http://www.anganaresort.com ০১৭৩৭৪৫৮৮৬৬, ০১৬৩৬৯৯৯৩৩৩,

হাসনাহেনা_গাজীপুর
ঢাকার পাশেই গাজীপুর জেলার পুবাইল কলেজগেটে অবস্থিত তেমনি একটি বেসরকারি বিনোদন পর্যটন কেন্দ্র “হাসনাহেনা”। টঙ্গী থেকে এর দূরত্ব ৮ কিলোমিটার। পরিবারের সবাইকে নিয়ে কিংবা অফিস বা সংগঠনের দিনব্যাপী পিকনিক বা বনভোজনে এখানে আসা যেতে পারে অনায়াসে। যোগাযোগ :হাসনাহেনা, হাড়িবাড়ীর টেক, পুবাইল কলেজগেট, পুবাইল গাজীপুর। ফোনঃ ০১৬৩৬৯৯৯৩৩৩, ০১৭৩৭৪৫৮৮৬৬

ফ্যান্টাসি_কিংডম আশুলিয়া
আশুলিয়ার জামগড়ায় গড়ে উঠেছে বিশ্বের আধুনিক সব রাইড নিয়ে বিনোদনকেন্দ্র ফ্যান্টাসি কিংডম। পাশেই হেরিটেজ পার্কে আছে ঐতিহ্যের পরিপূর্ণ ভাণ্ডার। বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক স্থাপনাগুলোর অনেকগুলোই চোখে পড়বে এখানে। এগুলো মূল স্থাপনার অবিকল আদলেই তৈরি করা হয়েছে হেরিটেজ পার্কে। এ জায়গা দুটিতে বনভোজন করার জন্য রয়েছে সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা।
ফোনঃ ৭৭০১৯৪৪-৪৯। https://fantasykingdom.net/water-kingdom

নন্দন পার্ক-সাভার
নাগরিক জীবনের কর্মব্যস্ততার ভীড়ে অল্প সময়ের অবসরে চিত্তবিনোদনের সুযোগ তৈরি করার উদ্দেশ্যে ২০০৩ সালে সাভারের নবীনগর-চন্দ্রা হাইওয়ের বাড়ইপাড়া এলাকায় নন্দন পার্ক (Nandan Park) গড়ে তোলা হয়। সবুজে ঢাকা প্রায় ৩৩ একর আয়তনের এই পার্কের রয়েছে নিরাপদ এবং আন্তর্জাতিক মানের বিভিন্ন দেশি বিদেশি রাইড, ফাইভ-ডি মুভি থিয়েটার, ওয়াটার ওয়ার্ল্ড, রেস্টুরেন্ট, রিসোর্ট এবং সুপরিসর কার পার্কিং সুবিধা।

নন্দন পার্কের আকর্ষণীয় রাইডের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে জিপ রাইড, রক ক্লাইম্বিং, র‌্যাপলিং, চ্যালেঞ্জ কোর্স, রোলার কোস্টার, অবস্ট্যাকল কোর্স, ওয়াটার কোস্টার, ক্যাবল কার ইত্যাদি। আর ওয়াটার ওয়ার্ল্ডে রয়েছে ওয়েভ পুল, স্যুট ও ফ্যামিলি কার্ভ টিউব স্লাইড, ওয়েভ রানার, ডুম স্লাইড, মাল্টি প্লে জোন এবং ওয়াটার ফল অ্যান্ড মিস্ট।এছাড়া বছরের বিশেষ দিনগুলোতে (যেমন: স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, ঈদ, পূজা, পহেলা বৈশাখ) নন্দন পার্কে বিভিন্ন ধরনের অনুষ্ঠান/কনসার্ট আয়োজন করা হয়ে থাকে। নন্দন পার্কে করপোরেট অনুষ্ঠান, পিকনিক, সভা/সেমিনার আয়োজনের সুব্যবস্থা রয়েছে।
নন্দন পার্ক সম্পর্কে আরো বিস্তারিত তথ্য জানতে ভিজিট করুন : https://nandanpark.com

মেরিন রিসোর্ট:
প্রকৃতি এবং নদীর নান্দনিক দৃশ্য উপভোগ করার শাহ মেরিন রিসোর্ট ঢাকা শহর থেকে হেমায়েত পুরের অনন্য জায়গা। যেখানে আপনি পিকনিক উপভোগ করতে পারেন এবং বিলাসবহুল বাসস্থানে থাকার এবং নদীর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারেন। আপনি চাইলে ছুটির দিনে আপনার বাচ্চাদের নিয়ে ঘুরে আস্তে পারেন, একটি কর্পোরেট পিকনিক উপভোগ করতে পারেন। বুকিং এর জন্য যোগাযোগ করুন - ০১৯১৯৩১৮০০৯, ০১৮৭৩১১১৯৯৯ আরো বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুনঃ ww.shahmarineresort.com

রাসেল পার্ক নারায়ণগঞ্জ, রূপগঞ্জ
ঢাকা থেকে প্রায় ২৫ কিলোমিটার দূরে রূপগঞ্জে রয়েছে মনোমুগ্ধকর এ পিকনিক স্পট। প্রায় ৩৫ বিঘা জমির ওপর এই পার্কটিতে রয়েছে বিনোদনের নানা আয়োজন। রাসেল পার্কে রয়েছে তিনটি পিকনিক স্পট। এছাড়াও রাসেল পার্কের ভেতরেই রয়েছে ছোট একটি চিড়িয়াখানা। নানারকম পশুপাখি রয়েছে এ চিড়িয়াখানায়। যোগাযোগ:০১৭১৫৪৬০৬৪।

যমুনা রিসোর্ট, টাঙ্গাইলঃ
ঢাকা থেকে ৯৫ কিলোমিটার এবং টাঙ্গাইল থেকে ১৯ কিলোমিটার দূরে বঙ্গবন্ধু সেতুর কাছেই আধুনিক একটি অবকাশ কেন্দ্র যমুনা রিসোর্ট। রিসোর্টের পশ্চিম পাশে যমুনার তীর ঘেঁষে এখানে আছে সাজানো গোছানো বনভোজন কেন্দ্র। যমুনা রিসোর্টে বনভোজনে যেতে হলে আগে থেকে যোগাযোগ করতে হবে এই নম্বরে ০১৮৭৩১১১৯৯৯, ০৯৬৮৯১১১৯৯৯ অথবা আরো জানতে ভিজিট করুন
http://www.jamunaresortbd.com

এলেঙ্গা রিসোর্ট: টাঙ্গাইল
রাজধানী ঢাকা থেকে গাড়ি যোগে মাত্র দুই ঘণ্টার পথ। টাঙ্গাইল শহর থেকে সাত কি.মি. উত্তরে এলেঙ্গায় গড়ে উঠেছে ১৫৬.৬৫ হেক্টর জুড়ে এই রিসোর্ট। রিসোর্টের চারপাশজুড়ে বিভিন্ন গাছের সারি। একটা ছায়াঢাকা গ্রামীণ পরিবেশ। সঙ্গে আছে রেস্তোরাঁসহ নানা আধুনিক সুযোগ-সুবিধা। পাঁচটি ভিআইপি এসি স্যুট ছাড়াও আছে ১০টি এসি ডিলাক্স স্যুট, ১৬টি নানা-এসি কক্ষ, পাঁচটি পিকনিক স্পট, সভাকক্ষ, ছোট যাদুঘর ও প্রশিক্ষণ কক্ষ ইত্যাদি। খেলাধুলার জন্য রয়েছে টেনিস, টেবিল টেনিস, ব্যাডমিন্টন কোর্ট। বাড়তি সুযোগ হিসেবে আরও রয়েছে ইন্টারনেট ও টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থা ইত্যাদি। ছোটদের বিনোদনের জন্য গড়ে তোলা হয়েছে কিড্স রুম।বিভিন্ন ধরনের দেশী খাবারের পাশাপাশি রয়েছে চীনা, ভারতীয় ও কন্টিনেন্টাল খাবার। আরো বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন http://www.elengaresort.com




Next Post Previous Post